ঢাকা ০৭:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫, ১২ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
চিৎকার শুনে ছিনতাইকারীকে দৌড়ে ধরলেন সার্জেন্ট, সোনার চেইন উদ্ধার চিৎকার শুনে ছিনতাইকারীকে দৌড়ে ধরলেন সার্জেন্ট, সোনার চেইন উদ্ধার ড. ইউনূসের সফর বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার সম্পর্ক আরও জোরদার করবে ৫ আগস্টের মধ্যে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা করতে হবে: নাহিদ ইসলাম শান্তি প্রতিষ্ঠায় দরকার আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন : সৈয়দ রেজাউল করীম দেশের প্রতি মানুষের ভালোবাসার প্রমাণ জুলাই বিপ্লব : জ্বালানি সচিব ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ’ স্লোগানে মুখর বায়তুল মোকাররম এলাকা শুল্ক আরোপ নিয়ে দেশে দেশে টানাপোড়েন, অটল অবস্থানে ট্রাম্প সাংবাদিকতার স্বাধীনতায় সংবিধান ও আইন সংশোধনের সুপারিশ সাংবাদিকদের আর্থিক নিরাপত্তা ও আইনের বিষয়ে যে সুপারিশ করেছে কমিশন

জীবনযুদ্ধেই লড়ে অভ্যস্ত নারী ফুটবলার সানজিদা আক্তার

অনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের খেলোয়াড় সানজিদা আক্তার বলেন, “যাঁরা আমাদের এই স্বপ্নকে আলিঙ্গন করতে উৎসুক হয়ে বসে ছিল, সেসব স্বপ্নসারথিদের জন্য এটি আমরা জিতেছি। নিরঙ্কুশ সমর্থণের প্রতিদান আমরা দিয়েছি। পাহাড়ের কাছাকাছি স্থানে বাড়ি আমার। পাহাড়ি ভাইবোনদের লড়াকু মানসিকতা, গ্রামবাংলার দরিদ্র ও খেটে খাওয়া মানুষদের হার না মানা জীবনের প্রতিটি পর্ব খুব কাছাকাছি থেকে দেখা আমার। ফাইনালে আমরা একজন ফুটবলারের চরিত্রে মাঠে লড়েছি এমন নয়, ১১ জনের যোদ্ধাদল মাঠে ছিল, যে দলের অনেকে এই পর্যন্ত এসেছে বাবাকে হারিয়ে, মায়ের শেষ সম্বল নিয়ে, বোনের অলংকার বিক্রি করে, অনেকে পরিবারের একমাত্র আয়ের অবলম্বন হয়ে।

আমরা জীবনযুদ্ধেই লড়ে অভ্যস্ত। দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের জন্য শেষ মিনিট পর্যন্ত লড়েছি। জয়-পরাজয় আল্লাহর হাতে। তবে বিশ্বাস রাখুন, আমরা আমাদের চেষ্টায় কোনো ত্রুটি রাখি নাই। সবার দোয়ায় আমরা জয়লাভ করেছি।”

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

চিৎকার শুনে ছিনতাইকারীকে দৌড়ে ধরলেন সার্জেন্ট, সোনার চেইন উদ্ধার

জীবনযুদ্ধেই লড়ে অভ্যস্ত নারী ফুটবলার সানজিদা আক্তার

প্রকাশিত : ০২:২০:৫৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২

অনলাইন ডেস্ক: বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের খেলোয়াড় সানজিদা আক্তার বলেন, “যাঁরা আমাদের এই স্বপ্নকে আলিঙ্গন করতে উৎসুক হয়ে বসে ছিল, সেসব স্বপ্নসারথিদের জন্য এটি আমরা জিতেছি। নিরঙ্কুশ সমর্থণের প্রতিদান আমরা দিয়েছি। পাহাড়ের কাছাকাছি স্থানে বাড়ি আমার। পাহাড়ি ভাইবোনদের লড়াকু মানসিকতা, গ্রামবাংলার দরিদ্র ও খেটে খাওয়া মানুষদের হার না মানা জীবনের প্রতিটি পর্ব খুব কাছাকাছি থেকে দেখা আমার। ফাইনালে আমরা একজন ফুটবলারের চরিত্রে মাঠে লড়েছি এমন নয়, ১১ জনের যোদ্ধাদল মাঠে ছিল, যে দলের অনেকে এই পর্যন্ত এসেছে বাবাকে হারিয়ে, মায়ের শেষ সম্বল নিয়ে, বোনের অলংকার বিক্রি করে, অনেকে পরিবারের একমাত্র আয়ের অবলম্বন হয়ে।

আমরা জীবনযুদ্ধেই লড়ে অভ্যস্ত। দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের জন্য শেষ মিনিট পর্যন্ত লড়েছি। জয়-পরাজয় আল্লাহর হাতে। তবে বিশ্বাস রাখুন, আমরা আমাদের চেষ্টায় কোনো ত্রুটি রাখি নাই। সবার দোয়ায় আমরা জয়লাভ করেছি।”